আমলা-ডি ককের রেকর্ড জুটিতে লজ্জার হার
কিম্বার্লিতে তিন ম্যাচ ওয়ানডের প্রথমটিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১০ উইকেটের দাপুটে জয় তুলে নিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে মুশফিকের সেঞ্চুরিতে ভর করে ২৭৮ রানের পুঁজি পায় বাংলাদেশ। জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে হাশিম আমলা ও ডি ককের অপ্রতিরোধ্য ২৮২* রানের রেকর্ড জুটিতে ভর করে জয় তুলে নিয়েছে প্রোটিয়ারা।
স্কোর: বাংলাদেশ ২৭৮/৭। মুশফিক ১১০*, ইমরুল ৩১।
দক্ষিণ আফ্রিকা ২৮২/০। ডি কক ১৬৮*, আমলা ১১০*।
ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ১০ উইকেটে জয়ী।
লজ্জার ইতিহাসের সাক্ষী বাংলাদেশ: দুই ম্যাচ টেস্টে তিক্ত হারের পর দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে আরও বড় লজ্জাকে সঙ্গী করল বাংলাদেশ। কিম্বার্লিতে আজ খেলতে নেমে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১০ উইকেটে জয় তুলে নিয়েছে প্রোটিয়ারা। ১০ উইকেটে জয় তুলে নেওয়ার এটাই সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড। এর আগে ২০১৬ সালের জুনে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়টি ছিল ২৫৬/০ রানের। আজ তাদের ছাড়িয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে ২৮২/০ রানে জয় তুলে নিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
নতুন রেকর্ড আমলা-ডি কক জুটির: বাংলাদেশের বিপক্ষে আজকের ম্যাচে একের পর এক রেকর্ড ঢেলে সাজিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। কিম্বার্লিতে যে কোনো দলের বিপক্ষে যে কোনো উইকেটে সর্বোচ্চ রানের জুটি গড়লেন দলটির দুই ওপেনার আমলা ও ডি কক। ২০১৫ সালে জোহানেসবার্গে ওয়েস্ট ইন্ডিজের আমলা ও রাইলি রুসো ২৪৭ রানের উদ্বোধনী রানের সর্বোচ্চ জুটির রেকর্ড গড়েছিলেন। এছাড়া ২০১৫ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পঞ্চম উইকেট জুটিতে মিলার আর ডুমিনির গড়া দক্ষিণ আফ্রিকার সর্বোচ্চ জুটির রেকর্ড হচ্ছে ২৫৬ রান। বাংলাদেশের বিপক্ষে আজ সেই দুটি রেকর্ড ভেঙে দিয়েছেন আমলা ও ডি ককের উদ্বোধনী জুটি। আজ ২৮২ রানের অপ্রতিরোধ্য জুটি গড়েন তারা।
আমলার সেঞ্চুরি: ডি ককের পর দাপুটে ব্যাটিংয়ে সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার আরেক ওপেনার হাশিম আমলা। ইনিংসের ৩৯তম তম ওভারে মাশরাফির বলে সিঙ্গেলস নিয়ে সেঞ্চুরি পূরণ করেন তিনি। ৯৯ বল খেলে ৮টি চারে ক্যারিয়ারের ২৬তম ওডিআই সেঞ্চুরির দেখা পান প্রোটিয়া এ ওপেনার।
ডি কক-আমলা জুটির ২০০: বাংলাদেশের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার উদ্বোধনী সর্বোচ্চ রানের জুটির রেকর্ড ভেঙেছেন ডি কক ও আমলা। ২০০২ সালে বেনোনিতে গ্যারি কারস্টেন ও হার্শেল গিবসের ১৫৫ রানের জুটি এতদিন সেরা ছিল। এবার সেই রেকর্ড ভেঙ্গে নিজেদের অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন আমলা ও ডি কক। বাংলাদেশের বিপক্ষে কিম্বার্লিতে ব্যাট করতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতেই ২০০ রান ছাড়িয়ে গেছেন তারা। ৩২.৩ ওভার খেলে দুইশ ছাড়িয়েছেন তারা।
ডি ককের সেঞ্চুরি: উদ্বোধনী জুটিতে ব্যাট করতে নেমে সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন প্রোটিয়া ব্যাটসম্যান ডি কক।। ৫৬ বলে ফিফটির পর সেঞ্চুরি করতে আর ৪৪ বল খেলেন তিনি। ১২ চার ও ১ ছক্কায় ওয়ানডে ক্যারিয়ারে নিজের ১৩তম সেঞ্চুরির দেখা পান ডি কক।
স্কোর: বাংলাদেশ ২৭৮/৭। মুশফিক ১১০*, ইমরুল ৩১।
দক্ষিণ আফ্রিকা ২৮২/০। ডি কক ১৬৮*, আমলা ১১০*।
ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ১০ উইকেটে জয়ী।
লজ্জার ইতিহাসের সাক্ষী বাংলাদেশ: দুই ম্যাচ টেস্টে তিক্ত হারের পর দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে আরও বড় লজ্জাকে সঙ্গী করল বাংলাদেশ। কিম্বার্লিতে আজ খেলতে নেমে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১০ উইকেটে জয় তুলে নিয়েছে প্রোটিয়ারা। ১০ উইকেটে জয় তুলে নেওয়ার এটাই সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড। এর আগে ২০১৬ সালের জুনে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়টি ছিল ২৫৬/০ রানের। আজ তাদের ছাড়িয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে ২৮২/০ রানে জয় তুলে নিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
নতুন রেকর্ড আমলা-ডি কক জুটির: বাংলাদেশের বিপক্ষে আজকের ম্যাচে একের পর এক রেকর্ড ঢেলে সাজিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। কিম্বার্লিতে যে কোনো দলের বিপক্ষে যে কোনো উইকেটে সর্বোচ্চ রানের জুটি গড়লেন দলটির দুই ওপেনার আমলা ও ডি কক। ২০১৫ সালে জোহানেসবার্গে ওয়েস্ট ইন্ডিজের আমলা ও রাইলি রুসো ২৪৭ রানের উদ্বোধনী রানের সর্বোচ্চ জুটির রেকর্ড গড়েছিলেন। এছাড়া ২০১৫ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পঞ্চম উইকেট জুটিতে মিলার আর ডুমিনির গড়া দক্ষিণ আফ্রিকার সর্বোচ্চ জুটির রেকর্ড হচ্ছে ২৫৬ রান। বাংলাদেশের বিপক্ষে আজ সেই দুটি রেকর্ড ভেঙে দিয়েছেন আমলা ও ডি ককের উদ্বোধনী জুটি। আজ ২৮২ রানের অপ্রতিরোধ্য জুটি গড়েন তারা।
আমলার সেঞ্চুরি: ডি ককের পর দাপুটে ব্যাটিংয়ে সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার আরেক ওপেনার হাশিম আমলা। ইনিংসের ৩৯তম তম ওভারে মাশরাফির বলে সিঙ্গেলস নিয়ে সেঞ্চুরি পূরণ করেন তিনি। ৯৯ বল খেলে ৮টি চারে ক্যারিয়ারের ২৬তম ওডিআই সেঞ্চুরির দেখা পান প্রোটিয়া এ ওপেনার।
ডি কক-আমলা জুটির ২০০: বাংলাদেশের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার উদ্বোধনী সর্বোচ্চ রানের জুটির রেকর্ড ভেঙেছেন ডি কক ও আমলা। ২০০২ সালে বেনোনিতে গ্যারি কারস্টেন ও হার্শেল গিবসের ১৫৫ রানের জুটি এতদিন সেরা ছিল। এবার সেই রেকর্ড ভেঙ্গে নিজেদের অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন আমলা ও ডি কক। বাংলাদেশের বিপক্ষে কিম্বার্লিতে ব্যাট করতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতেই ২০০ রান ছাড়িয়ে গেছেন তারা। ৩২.৩ ওভার খেলে দুইশ ছাড়িয়েছেন তারা।
ডি ককের সেঞ্চুরি: উদ্বোধনী জুটিতে ব্যাট করতে নেমে সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন প্রোটিয়া ব্যাটসম্যান ডি কক।। ৫৬ বলে ফিফটির পর সেঞ্চুরি করতে আর ৪৪ বল খেলেন তিনি। ১২ চার ও ১ ছক্কায় ওয়ানডে ক্যারিয়ারে নিজের ১৩তম সেঞ্চুরির দেখা পান ডি কক।
দেড়শ ছাড়াল ডি কক-আমলা জুটি: রান তাড়ায় ব্যাট করতে নেমে অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছেন প্রোটিয়া দুই উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান ডি কক ও হাশিম আমলা। বাংলাদেশের তিন পেসার সহ মোট সাতজন বোলিংয়ে আসলেও কাঙ্খিত সাফল্য পাচ্ছেন না কোনো বোলারই। ফলে উদ্বোধনী জুটিতেই দেড়শ ছাড়িয়ে গেছেন তারা। ১৫৩ বলে খেলে ১৫০ রান করেছে এ জুটি।
ডি ককের পর আমলার ফিফটি: উদ্বোধনী জুটিতে ব্যাট করতে নেমে ফিফটির দেখা পেয়েছেন ডি কক ও হাশিম আমলা। ৫৬ বলে ৭ চারের সাহায্যে ওয়ানডে ক্যারিয়ারে নিজের ১৫ তম ফিফটির দেখা পান ডি কক। অন্যদিকে নিজের ৩৪তম ওয়ানডে ফিফটির দেখা পেতে আমলা খেলেন ৪৮টি বল। হাফ সেঞ্চুরি করতে গিয়ে চারটি চারের মার মারেন তিনি।
উদ্বোধনী জুটিতেই শতরান : টেস্টের পর ওয়ানডে সিরিজের শুরুতেই দুর্দান্ত খেলছে দক্ষিণ আফ্রিকা। কিম্বার্লিতে বাংলাদেশের ২৭৮ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতেই দলীয় শতরান ছাড়িয়ে গেছেন ডি কক ও হাশিম আমলা। ১৬.৫ ওভারে উদ্বোধনী জুটির সেঞ্চুরি পূরণ হয়।
দক্ষিণ আফ্রিকার দারুণ শুরু: ২৭৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে নিজেদের শুরুটা দুর্দান্ত হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার। দুই ওপেনার ডি কক ও হাশিম আমলার আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে ৮.৪ ওভারেই দলীয় ফিফটি ছুঁয়েছে স্বাগতিকরা।
২৭৮ রানে থামল বাংলাদেশ: এক মুশফিক ছাড়া বাংলাদেশের হয়ে বড় কোনো ইনিংস খেলতে পারেনি আর কেউ। তাই দলীয় সংগ্রহ ২৭৮ রানে থেমেছে সফরকারীদের। টেস্টে বিতর্ক আর সমালোচনা ছাড়িয়ে প্রথম ওয়ানডেতে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরিতে জ্বলে উঠলেন মুশফিক। এই পুঁজি নিয়ে প্রোটিয়া ব্যাটসম্যানদের বিপক্ষে এবার নিজেদের কাজটুকু কতটা করতে পারেন টাইগার বোলাররা সেটাই দেখার অপেক্ষা।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
ডি ককের পর আমলার ফিফটি: উদ্বোধনী জুটিতে ব্যাট করতে নেমে ফিফটির দেখা পেয়েছেন ডি কক ও হাশিম আমলা। ৫৬ বলে ৭ চারের সাহায্যে ওয়ানডে ক্যারিয়ারে নিজের ১৫ তম ফিফটির দেখা পান ডি কক। অন্যদিকে নিজের ৩৪তম ওয়ানডে ফিফটির দেখা পেতে আমলা খেলেন ৪৮টি বল। হাফ সেঞ্চুরি করতে গিয়ে চারটি চারের মার মারেন তিনি।
উদ্বোধনী জুটিতেই শতরান : টেস্টের পর ওয়ানডে সিরিজের শুরুতেই দুর্দান্ত খেলছে দক্ষিণ আফ্রিকা। কিম্বার্লিতে বাংলাদেশের ২৭৮ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতেই দলীয় শতরান ছাড়িয়ে গেছেন ডি কক ও হাশিম আমলা। ১৬.৫ ওভারে উদ্বোধনী জুটির সেঞ্চুরি পূরণ হয়।
দক্ষিণ আফ্রিকার দারুণ শুরু: ২৭৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে নিজেদের শুরুটা দুর্দান্ত হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার। দুই ওপেনার ডি কক ও হাশিম আমলার আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে ৮.৪ ওভারেই দলীয় ফিফটি ছুঁয়েছে স্বাগতিকরা।
২৭৮ রানে থামল বাংলাদেশ: এক মুশফিক ছাড়া বাংলাদেশের হয়ে বড় কোনো ইনিংস খেলতে পারেনি আর কেউ। তাই দলীয় সংগ্রহ ২৭৮ রানে থেমেছে সফরকারীদের। টেস্টে বিতর্ক আর সমালোচনা ছাড়িয়ে প্রথম ওয়ানডেতে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরিতে জ্বলে উঠলেন মুশফিক। এই পুঁজি নিয়ে প্রোটিয়া ব্যাটসম্যানদের বিপক্ষে এবার নিজেদের কাজটুকু কতটা করতে পারেন টাইগার বোলাররা সেটাই দেখার অপেক্ষা।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ: ৫০ ওভারে ২৭৮/৭। মুশফিকুর রহিম (১১০*), সাইফউদ্দিন(১৬), নাসির হোসেন (১১), সাব্বির রহমান (১৯), মাহমুদউল্লাহ (২৬), সাকিব (২৯), লিটন দাস (২১), ইমরুল কায়েস (৩১)।
মুশফিকের সেঞ্চুরি: দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে কিম্বার্লির ডায়মন্ড ওভালে সেঞ্চুরির দেখা পেলেন মুশফিক। ওয়ানডেতে এটি তার পঞ্চম সেঞ্চুরি। ১০৮ বল খেলে ১০ চার ও ২ ছক্কায় শতরান পূরণ করেন টাইগারদের এই টেস্ট অধিনায়ক। রাবাদার বলে ডাবলস নিয়ে সেঞ্চুরির উদযাপনে মাতলেন মুশফিক। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশি কোনো ব্যাটসম্যানের এটি প্রথম সেঞ্চুরি। এর আগে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে সৌম্য সরকার চট্টগ্রামে সর্বোচ্চ ৯০ রানের ইনিংস খেলেছিলেন।
বাংলাদেশের ২০০: মুশফিকুর রহিমের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে ভর করে দলীয় ২০০ ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ। ৩৯.২ ওভারে দলীয় ২০০ ছাড়িয়ে গেছে টাইগাররা।
মাহমুদউল্লাহকে ফেরালেন প্রিটোরিয়াস: দলীয় ১৯৫ রানের মাথায় বাংলাদেশের চতু্র্থ উইকেট হিসেবে সাজঘরে ফিরলেন মাহমুদউল্লাহ। ক্রিজে থিুত হওয়া মুশফিকের সঙ্গে ভালোই প্রতিরোধ গড়ে তুলছিলেন তিনি। প্রিটোরিয়াসের বলে ইনিংসের ৩৯তম ওভারে মিলারের হাতে ক্যাচ দিয়ে ব্যক্তিগত ২৬ রানে ফেরেন মাহমুদউল্লাহ। তার আউটে চতুর্থ উইকেটে মুশফিকের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটির অবসান হয়।
মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ জুটির ফিফটি: সাকিব আল হাসান ফেরার পর মাহমুদউল্লাহকে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছেন মুশফিকুর রহিম। মাহমু্দউল্লাকে নিয়ে চতুর্থ উইকেট জুটিতে ফিফটি তুলে নিয়েছেন তিনি। ৫২ বল মুকাবিলায় এ জুটির ফিফটিতে মুশফিক ২৯ ও মাহমুদউল্লাহ ১৮ রান করেছেন।
মুশফিকের ফিফটি: ইনিংসের ২৯ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে পিটারসেনকে বাউন্ডারির বাইরে আছড়ে ফেলে ব্যক্তিগত পঞ্চাশ রানে পৌঁছে যান মুশফিকুর রহিম। ৫২ বল খেলে ৬ চার ও ১টি ছক্কায় ফিফটি করেন মুশফিক। এটি তার ২৭তম ওডিআই ফিফটি।
সাকিবকে ফেরালেন তাহির: উদ্বোধনী দুই ব্যাটসম্যানের আউটের পর বাংলাদেশের হাল ধরেন সাকিব ও মুশফিক। ওয়ানডেতে ২০০ উইকেট ও ৫ হাজারি ক্লাবে পৌঁছার পর ধীরভাবেই এগোচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু মুশফিকের সঙ্গে তার ৫৯ রানে জুটি ভাঙেন প্রোটিয়া স্পিনার ইমরান তাহির। ইনিংসের ২৬তম ওভারে তাহিরের করা শেষ বলে স্লিপে হাশিম আমলার হাতে ধরা পড়েন সাকিব। সাজঘরে ফেরার আগে ৪৫ বল মোকাবিলায় ২৯ রান করেন বিশ্বসেরা এ অলরাউন্ডার।
বাংলাদেশের একশ: ২১.১ ওভারে শতরানে পৌঁছেছে বাংলাদেশ। ২ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ এ রান সংগ্রহ করেছে।
ইতিহাস গড়লেন সাকিব: দ্বিতীয় বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে ওয়ানডেতে ৫০০০ রানের মাইলফলক ছুঁলেন সাকিব আল হাসান। তবে এ মাইলফলকে পৌঁছে নতুন এক বিশ্বরেকর্ডও গড়েছেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। দ্রুততম ৫০০০ রান ও ২০০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েছেন সাকিব। ৫০০০ রান পূর্ণ করা সাকিব বল হাতে নিয়েছেন ২২৪ উইকেট। ১৭৮ ম্যাচে ৫০০০ রান ও ২০০ উইকেট নেওয়ার রেকর্ড গড়েছেন সাকিব। জ্যাক ক্যালিস ২২১ ম্যাচে ৫০০০ রান ও ২০০ উইকেট পেয়েছিলেন।
মুশফিকের সেঞ্চুরি: দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে কিম্বার্লির ডায়মন্ড ওভালে সেঞ্চুরির দেখা পেলেন মুশফিক। ওয়ানডেতে এটি তার পঞ্চম সেঞ্চুরি। ১০৮ বল খেলে ১০ চার ও ২ ছক্কায় শতরান পূরণ করেন টাইগারদের এই টেস্ট অধিনায়ক। রাবাদার বলে ডাবলস নিয়ে সেঞ্চুরির উদযাপনে মাতলেন মুশফিক। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশি কোনো ব্যাটসম্যানের এটি প্রথম সেঞ্চুরি। এর আগে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে সৌম্য সরকার চট্টগ্রামে সর্বোচ্চ ৯০ রানের ইনিংস খেলেছিলেন।
বাংলাদেশের ২০০: মুশফিকুর রহিমের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে ভর করে দলীয় ২০০ ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ। ৩৯.২ ওভারে দলীয় ২০০ ছাড়িয়ে গেছে টাইগাররা।
মাহমুদউল্লাহকে ফেরালেন প্রিটোরিয়াস: দলীয় ১৯৫ রানের মাথায় বাংলাদেশের চতু্র্থ উইকেট হিসেবে সাজঘরে ফিরলেন মাহমুদউল্লাহ। ক্রিজে থিুত হওয়া মুশফিকের সঙ্গে ভালোই প্রতিরোধ গড়ে তুলছিলেন তিনি। প্রিটোরিয়াসের বলে ইনিংসের ৩৯তম ওভারে মিলারের হাতে ক্যাচ দিয়ে ব্যক্তিগত ২৬ রানে ফেরেন মাহমুদউল্লাহ। তার আউটে চতুর্থ উইকেটে মুশফিকের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটির অবসান হয়।
মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ জুটির ফিফটি: সাকিব আল হাসান ফেরার পর মাহমুদউল্লাহকে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছেন মুশফিকুর রহিম। মাহমু্দউল্লাকে নিয়ে চতুর্থ উইকেট জুটিতে ফিফটি তুলে নিয়েছেন তিনি। ৫২ বল মুকাবিলায় এ জুটির ফিফটিতে মুশফিক ২৯ ও মাহমুদউল্লাহ ১৮ রান করেছেন।
মুশফিকের ফিফটি: ইনিংসের ২৯ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে পিটারসেনকে বাউন্ডারির বাইরে আছড়ে ফেলে ব্যক্তিগত পঞ্চাশ রানে পৌঁছে যান মুশফিকুর রহিম। ৫২ বল খেলে ৬ চার ও ১টি ছক্কায় ফিফটি করেন মুশফিক। এটি তার ২৭তম ওডিআই ফিফটি।
সাকিবকে ফেরালেন তাহির: উদ্বোধনী দুই ব্যাটসম্যানের আউটের পর বাংলাদেশের হাল ধরেন সাকিব ও মুশফিক। ওয়ানডেতে ২০০ উইকেট ও ৫ হাজারি ক্লাবে পৌঁছার পর ধীরভাবেই এগোচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু মুশফিকের সঙ্গে তার ৫৯ রানে জুটি ভাঙেন প্রোটিয়া স্পিনার ইমরান তাহির। ইনিংসের ২৬তম ওভারে তাহিরের করা শেষ বলে স্লিপে হাশিম আমলার হাতে ধরা পড়েন সাকিব। সাজঘরে ফেরার আগে ৪৫ বল মোকাবিলায় ২৯ রান করেন বিশ্বসেরা এ অলরাউন্ডার।
বাংলাদেশের একশ: ২১.১ ওভারে শতরানে পৌঁছেছে বাংলাদেশ। ২ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ এ রান সংগ্রহ করেছে।
ইতিহাস গড়লেন সাকিব: দ্বিতীয় বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে ওয়ানডেতে ৫০০০ রানের মাইলফলক ছুঁলেন সাকিব আল হাসান। তবে এ মাইলফলকে পৌঁছে নতুন এক বিশ্বরেকর্ডও গড়েছেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। দ্রুততম ৫০০০ রান ও ২০০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েছেন সাকিব। ৫০০০ রান পূর্ণ করা সাকিব বল হাতে নিয়েছেন ২২৪ উইকেট। ১৭৮ ম্যাচে ৫০০০ রান ও ২০০ উইকেট নেওয়ার রেকর্ড গড়েছেন সাকিব। জ্যাক ক্যালিস ২২১ ম্যাচে ৫০০০ রান ও ২০০ উইকেট পেয়েছিলেন।
প্রিটোরিয়াসের বলে ফিরলেন ইমরুল: শর্ট বলে ইমরুলের দূর্বলতা বুঝে বারবার একই জায়গায় বল করে যাচ্ছিলেন প্রিটোরিয়াস। ধারাবাহিক বোলিংয়ে দ্বিতীয় ওভারেই পেয়ে যান সাফল্য। লেগ স্ট্যাম্পের বাইরে বেরিয়ে যাওয়া বল ফ্লিক করতে গিয়ে উইকেটের পিছনে ক্যাচ দেন ৩১ রান করা ইমরুল কায়েস। ৪৩ বলে ৪ চার ও ১ ছক্কায় ইনিংসটি সাজান তিনি। ইমরুলের আউটের সময় বাংলাদেশের রান ২ উইকেটে ৬৩।
চার বছর পর তিনে সাকিব: ২০১৪ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে চট্টগ্রামে প্রথমবারের মতো তিনে ব্যাটিং করেছিলেন সাকিব। ১৫৮ রানে তামিম ও এনামুলের উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর দ্রুত রান তুলতে সাকিব তিনে নেমেছিলেন। কিন্তু গোল্ডেন ডাক মারেন সাকিব। চার বছর পর আবার সাকিব তিনে ব্যাটিংয়ে নেমেছেন।
ভালো শুরুর পর আউট লিটন: কাগিসো রাবাদা ও ডেন পিটারসেনের বোলিং সামলে দারুণ শুরু করেছিলেন লিটন কুমার দাস। পুল, কাভার ড্রাইভ ও স্ট্রেইট ড্রাইভে বল বাউন্ডারিতে পাঠিয়েছিলেন একাধিকবার। কিন্তু ভালো শুরুর পর ইনিংসটিকে বড় করতে ব্যর্থ ডানহাতি ব্যাটসম্যান। ২৯ বলে ৪ বাউন্ডারিতে ২১ রান করে আউট উইকেট রক্ষক ব্যাটসম্যান। কাগিসো রাবাদার বলে দ্বিতীয় স্লিপে ডু প্লেসির হাতে ক্যাচ দেন লিটন। তার আউটের সময় বাংলাদেশের রান ১ উইকেটে ৪৩।
বাংলাদেশ দল: ইমরুল কায়েস, লিটন দাস, মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, সাব্বির রহমান, নাসির হোসেন, মাশরাফি বিন মুর্তজা, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, তাসকিন আহমেদ ও রুবেল হোসেন।
মুস্তাফিজকে ছাড়া বাংলাদেশ: শনিবার অনুশীলনের আগে ফুটবল খেলার সময় পা মচকে যাওয়ায় প্রথম ওয়ানডে খেলতে পারছেন না মুস্তাফিজুর রহমান। ওয়ানডে সিরিজও মিস করতে পারেন মুস্তাফিজ। আজ মুস্তাফিজের পায়ে স্ক্যান করানো হবে। রিপোর্ট পাওয়ার পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নিবে টিম ম্যানেজম্যান্ট।
ম্যাচ ফিটনেস নেই তামিমের: ইনজুরির কারণে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্ট খেলতে পারেননি তামিম। ফিট হয়ে নেটে ফিরলেও ম্যাচ ফিটনেস নেই তামিমের।
সাইফউদ্দিনের অভিষেক: ১২৫তম বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে আজ ওয়ানডে অভিষেক হল মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের। এর আগে পেস বোলিং অলরাউন্ডার বাংলাদেশের হয়ে দুটি টি-টোয়েন্টি খেলেছেন।
টস: টস জিতে বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
দক্ষিণ আফ্রিকা দল: কুইন্টন ডি কক, হাশিম আমলা, ফাফ ডু প্লেসি, এবি ডি ভিলিয়ার্স, ডেভিড মিলার, জেপি ডুমিনি, আন্দ্রিলে ফিকোযাও, কাগিসো রাবাদা, ডেন পিটারসন, ইমরান তাহির ও ডোয়াইন প্রিটোরিয়াস।
ডেন পিটারসনের যাত্রা শুরু: প্রোটিয়াদের ৪ টি-টোয়েন্টি খেলে ৫ উইকেট নিয়েছেন ডেন পিটারসেন। ডানহাতি এ পেসারের মাথায় আজ উঠল ওয়ানডে ক্যাপ।
ডেভিড মিলারের ‘সেঞ্চুরি’: মাঠে নেমেই সেঞ্চুরি পূর্ণ করলেন ডেভিড মিলার। আজ শততম ওয়ানডে খেলছেন হার্ডহিটার এ ব্যাটসম্যান। ২০১০ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে রঙিন জার্সিতে যাত্রা শুরু করেন কিলার মিলার।
চার বছর পর কিম্বার্লিতে ওয়ানডে ম্যাচ: ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে কিম্বার্লিতে সবশেষ ওয়ানডে ম্যাচ হয়েছিল। চার বছর পর এটাই প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ। ১৯৯৮ সালে অভিষেকের পর এই মাঠে ওয়ানডে হয়েছে মাত্র ১২টি। এখানে এর আগে দুটি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। ২০০২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে ও ২০০৩ বিশ্বকাপে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ হেরেছিল ৭ উইকেটে।
চার বছর পর কিম্বার্লিতে ওয়ানডে ম্যাচ: ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে কিম্বার্লিতে সবশেষ ওয়ানডে ম্যাচ হয়েছিল। চার বছর পর এটাই প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ। ১৯৯৮ সালে অভিষেকের পর এই মাঠে ওয়ানডে হয়েছে মাত্র ১২টি। এখানে এর আগে দুটি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। ২০০২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে ও ২০০৩ বিশ্বকাপে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ হেরেছিল ৭ উইকেটে।