গণিতের শূন্য (০) নিয়ে নতুন তথ্য
প্রাচীন ভারতের বিজ্ঞানীরা গণিত শাস্ত্রের শূন্যের (০) উদ্ভাবক- এটি বিশ্বজুড়ে স্বীকৃত।
এবার এর সঙ্গে যুক্ত হলো নতুন মাত্রা। তাই বলে ভয়ের কিছু নেই। অন্য কোনো দেশ শূন্যের মালিকানা দাবি করেনি। প্রাচীন ভারতেই হয় শূন্যের প্রথম ব্যবহার- সেটি আরো পাকাপোক্ত হলো। যতটা বলা হয়, প্রাচীন ভারতে শূন্যের ব্যবহার হয় তারো বেশি সময় আগে থেকে। প্রচলিত ধারণার চেয়ে আরো ৫০০ বছর আগে থেকে।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বোদলিয়ান লাইব্রেবির বিজ্ঞানীরা কার্বন ডেটিং পদ্ধতির সাহায্যে জানতে পেরেছেন, খ্রিষ্টীয় তৃতীয় শতকের একটি পাণ্ডুলিপিতে ব্যবহৃত ‘কালো ভরাট বিন্দু’-ই গণিত শাস্ত্রে ব্যবহৃত প্রথম শূন্য। গণিতের হিসাব-নিকাষে এই বিন্দুই শূন্য হিসেবে ব্যবহার করা হয় প্রায় ১ হাজার ৮০০ বছর আগে।
প্রাচীন জিনিসের বয়স বের করা হয় কার্বন ডেটিং পদ্ধতিতে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, অক্সফোর্ডের বোদলিয়ান লাইব্রেরির বিজ্ঞানীরা কার্বন ডেটিং ব্যবহার করে প্রাচীন ভারতের পাণ্ডুলিপিটির বয়স বের করেছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এটি বাখশিলা পাণ্ডুলিপি হিসেবে পরিচিত। পাকিস্তানের পেশোয়ার শহরের কাছে বাখশিলা গ্রামের নামানুযায়ী এর নামকরণ করা হয়। ১৮৮১ সালে বাখশিলা গ্রামে মাটির নিচে চাপা অবস্থায় উদ্ধার করা হয় পাণ্ডুলিপিটি। ১৯০২ সাল থেকে অক্সফোর্ডের বোদলিয়ান লাইব্রেরিতে সংরক্ষিত রয়েছে এটি।
বোদলিয়ান লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ান রিচার্ড অভেনডেন বলেছেন, এই আবিষ্কার গণিতের ইতিহাসে খুবই গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় এবং দক্ষিণ এশিয়ায় জ্ঞানচর্চার নতুন ইতিহাস। এই অঞ্চলে জ্ঞানবিজ্ঞানের সংস্কৃতির স্মারক এটি।
এবার এর সঙ্গে যুক্ত হলো নতুন মাত্রা। তাই বলে ভয়ের কিছু নেই। অন্য কোনো দেশ শূন্যের মালিকানা দাবি করেনি। প্রাচীন ভারতেই হয় শূন্যের প্রথম ব্যবহার- সেটি আরো পাকাপোক্ত হলো। যতটা বলা হয়, প্রাচীন ভারতে শূন্যের ব্যবহার হয় তারো বেশি সময় আগে থেকে। প্রচলিত ধারণার চেয়ে আরো ৫০০ বছর আগে থেকে।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বোদলিয়ান লাইব্রেবির বিজ্ঞানীরা কার্বন ডেটিং পদ্ধতির সাহায্যে জানতে পেরেছেন, খ্রিষ্টীয় তৃতীয় শতকের একটি পাণ্ডুলিপিতে ব্যবহৃত ‘কালো ভরাট বিন্দু’-ই গণিত শাস্ত্রে ব্যবহৃত প্রথম শূন্য। গণিতের হিসাব-নিকাষে এই বিন্দুই শূন্য হিসেবে ব্যবহার করা হয় প্রায় ১ হাজার ৮০০ বছর আগে।
প্রাচীন জিনিসের বয়স বের করা হয় কার্বন ডেটিং পদ্ধতিতে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, অক্সফোর্ডের বোদলিয়ান লাইব্রেরির বিজ্ঞানীরা কার্বন ডেটিং ব্যবহার করে প্রাচীন ভারতের পাণ্ডুলিপিটির বয়স বের করেছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এটি বাখশিলা পাণ্ডুলিপি হিসেবে পরিচিত। পাকিস্তানের পেশোয়ার শহরের কাছে বাখশিলা গ্রামের নামানুযায়ী এর নামকরণ করা হয়। ১৮৮১ সালে বাখশিলা গ্রামে মাটির নিচে চাপা অবস্থায় উদ্ধার করা হয় পাণ্ডুলিপিটি। ১৯০২ সাল থেকে অক্সফোর্ডের বোদলিয়ান লাইব্রেরিতে সংরক্ষিত রয়েছে এটি।
বোদলিয়ান লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ান রিচার্ড অভেনডেন বলেছেন, এই আবিষ্কার গণিতের ইতিহাসে খুবই গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় এবং দক্ষিণ এশিয়ায় জ্ঞানচর্চার নতুন ইতিহাস। এই অঞ্চলে জ্ঞানবিজ্ঞানের সংস্কৃতির স্মারক এটি।