মেয়েদের অবশ্যই জানা থাকা দরকার
মেয়েদের অবশ্যই জানা থাকা দরকার
১। ৯০% ছেলেরাই
মনের কিংবা চোখের ভাষা
পড়তে পারে না।
.
২। মেয়েদের কান্নাকাটি
অধিকাংশ ছেলেদের কাছে 'জাস্ট ব্ল্যাকমেইলিং'।
.
৩। ছেলেদের কাছে
যা চান বলে দিন।
হিন্ট কোনো কাজে দেয় না।
জোরালো হিন্ট
কোনো কাজে দেয় না।
এমনকি
নিশ্চিত হিন্টও কোনো কাজে দেয় না।
যা বলতে চান,
জাস্ট মুখ ফুটে বলে দিন।
.
৪। মোটামুটি যে কোনো প্রশ্নের জন্য
'হ্যাঁ' অথবা 'না'
সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য উত্তর
ছেলেদের কাছে।
কোনো ঘোর-প্যাঁচ তারা পছন্দ করেনা।
.
৫। ছেলেদের কাছে
যে কোনো সমস্যা নিয়ে যান,
যদি সত্যিই তার সমাধান চান,
কেবল সেটাই তারা করে।
সহানুভূতি নয়।
.
৬। ছয় মাস আগে বলা,
ছেলেদের কোনো কথা নিয়ে
তর্ক করা অর্থহীন।
ইনফ্যাক্ট,
90% ছেলেরা যে কোনো কথা বলার সপ্তাহখানেকের মধ্যেই তা ভুলে যায়।
.
৭। কোনো মেয়ে
যদি ভাবে সে মোটা হয়ে যাচ্ছে,
তার মানে আসলেই হচ্ছে।
এতে স্বামী বা বয়ফ্রেন্ডকে
জিজ্ঞেস করা বোকামী ছাড়া কিচ্ছু না।
কারণ
তাদের বললে, তাকে তো আর
স্লিম করে দিতে পারবে না।
.
৮। ছেলেদের
কোনো কথার যদি
দুই রকম অর্থ হয়,
যার একটি মেয়েটিকে দুঃখ দেয় বা রাগিয়ে দেয়,
তবে সবসময়
সব ছেলের বলা কথাটি
অন্য অর্থ বহন করে।
.
৯। যে কোনো কাজের জন্য
ছেলেটিকে বলুন,
হয় কাজটি করে দিতে,
অথবা আপনি কিভাবে চান।
দুটো একসাথে বলবেন না।
এ ব্যাপারে ছেলেদের মনোভাব,
'পারলে নিজেই করে নাও না বাপু!'
.
১০। ছেলেটি গুরুত্বপূর্ণ
ক্রিকেট বা ফুটবল ম্যাচ দেখছে,
এ সময় যদি আপনার
কোনো কথা বলার থাকে,
তাহলে প্লিজ
বিজ্ঞাপন বিরতির জন্য
অপেক্ষা করুন।
তার আগে বল্লে,
কথাটি তাদের কানে ঢুকলেও,
গুরুত্ব পাবেনা
.
১১। ছেলেরা যদি জিজ্ঞেস করে
'কী হয়েছে' ?
আর যদি উত্তর পায় 'কিছু না',
তবে তারা
কথা বাড়ায় না।
যদি জানেও যে তা মিথ্যা,
তবু না।
ঝামেলা বাড়াতে তারা নারাজ।
.
১২। ছেলেদেরকে যদি
এমন কোনো প্রশ্ন করেন,
যার উত্তর আপনি চান না,
প্রশ্নটা শুধু করার জন্যই করা,
তবে জেনে রাখুন,
এমন উত্তর শুনতে হবে,
যা আপনি শুনতে চান না।
.
১৩। ছেলেরা কোথাও
যেতে চাইলে আপনার পোশাক
যাই হোক,
তাই তাদের ভাল লাগবে।
বারবার 'কোনটিতে ভাল লাগছে'
জিজ্ঞেস করার দরকার নেই।
তারা ইভেন নোটিসও করে না।
.
মনের কিংবা চোখের ভাষা
পড়তে পারে না।
.
২। মেয়েদের কান্নাকাটি
অধিকাংশ ছেলেদের কাছে 'জাস্ট ব্ল্যাকমেইলিং'।
.
৩। ছেলেদের কাছে
যা চান বলে দিন।
হিন্ট কোনো কাজে দেয় না।
জোরালো হিন্ট
কোনো কাজে দেয় না।
এমনকি
নিশ্চিত হিন্টও কোনো কাজে দেয় না।
যা বলতে চান,
জাস্ট মুখ ফুটে বলে দিন।
.
৪। মোটামুটি যে কোনো প্রশ্নের জন্য
'হ্যাঁ' অথবা 'না'
সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য উত্তর
ছেলেদের কাছে।
কোনো ঘোর-প্যাঁচ তারা পছন্দ করেনা।
.
৫। ছেলেদের কাছে
যে কোনো সমস্যা নিয়ে যান,
যদি সত্যিই তার সমাধান চান,
কেবল সেটাই তারা করে।
সহানুভূতি নয়।
.
৬। ছয় মাস আগে বলা,
ছেলেদের কোনো কথা নিয়ে
তর্ক করা অর্থহীন।
ইনফ্যাক্ট,
90% ছেলেরা যে কোনো কথা বলার সপ্তাহখানেকের মধ্যেই তা ভুলে যায়।
.
৭। কোনো মেয়ে
যদি ভাবে সে মোটা হয়ে যাচ্ছে,
তার মানে আসলেই হচ্ছে।
এতে স্বামী বা বয়ফ্রেন্ডকে
জিজ্ঞেস করা বোকামী ছাড়া কিচ্ছু না।
কারণ
তাদের বললে, তাকে তো আর
স্লিম করে দিতে পারবে না।
.
৮। ছেলেদের
কোনো কথার যদি
দুই রকম অর্থ হয়,
যার একটি মেয়েটিকে দুঃখ দেয় বা রাগিয়ে দেয়,
তবে সবসময়
সব ছেলের বলা কথাটি
অন্য অর্থ বহন করে।
.
৯। যে কোনো কাজের জন্য
ছেলেটিকে বলুন,
হয় কাজটি করে দিতে,
অথবা আপনি কিভাবে চান।
দুটো একসাথে বলবেন না।
এ ব্যাপারে ছেলেদের মনোভাব,
'পারলে নিজেই করে নাও না বাপু!'
.
১০। ছেলেটি গুরুত্বপূর্ণ
ক্রিকেট বা ফুটবল ম্যাচ দেখছে,
এ সময় যদি আপনার
কোনো কথা বলার থাকে,
তাহলে প্লিজ
বিজ্ঞাপন বিরতির জন্য
অপেক্ষা করুন।
তার আগে বল্লে,
কথাটি তাদের কানে ঢুকলেও,
গুরুত্ব পাবেনা
.
১১। ছেলেরা যদি জিজ্ঞেস করে
'কী হয়েছে' ?
আর যদি উত্তর পায় 'কিছু না',
তবে তারা
কথা বাড়ায় না।
যদি জানেও যে তা মিথ্যা,
তবু না।
ঝামেলা বাড়াতে তারা নারাজ।
.
১২। ছেলেদেরকে যদি
এমন কোনো প্রশ্ন করেন,
যার উত্তর আপনি চান না,
প্রশ্নটা শুধু করার জন্যই করা,
তবে জেনে রাখুন,
এমন উত্তর শুনতে হবে,
যা আপনি শুনতে চান না।
.
১৩। ছেলেরা কোথাও
যেতে চাইলে আপনার পোশাক
যাই হোক,
তাই তাদের ভাল লাগবে।
বারবার 'কোনটিতে ভাল লাগছে'
জিজ্ঞেস করার দরকার নেই।
তারা ইভেন নোটিসও করে না।
.
১৪। কোনো বিষয়ে
'তারা কী ভাবছে' জিজ্ঞেস করার কোনো দরকার নেই।
কারণ এতে
সঠিক উত্তর না পাওয়ার
সম্ভাবনা ই বেশি
.
১৫। আর হ্যা
দিনশেষে সারাদিনের কার্যাবলি,
রাতের বেলায়,
ফোনে বা বাস্তবে,
বউ বা গালফ্রেন্ডের কাছে A to Z
সবকিছু শেয়ার করা,
তাদের কাছে একটা প্যারার
ন্যায় কাজ করে...
কারণ ছেলেরা
বেশি বকবক করাটা পছন্দ করেনা।
অতএব
তা না শুনতে চাওয়াই বেটার।
*
[উপরের কথাগুলো
সব ছেলেদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য না,
সব ছেলেরা তো আর এক না।
কারণ
হাতের পাঁচ আঙুল তো
এক সমান নয়,
কাজেই
এই নিয়ে তর্ক বিতর্ক ঝগড়া
বা খারাপ কমেন্ট
করার কিছু নেই]
'তারা কী ভাবছে' জিজ্ঞেস করার কোনো দরকার নেই।
কারণ এতে
সঠিক উত্তর না পাওয়ার
সম্ভাবনা ই বেশি
.
১৫। আর হ্যা
দিনশেষে সারাদিনের কার্যাবলি,
রাতের বেলায়,
ফোনে বা বাস্তবে,
বউ বা গালফ্রেন্ডের কাছে A to Z
সবকিছু শেয়ার করা,
তাদের কাছে একটা প্যারার
ন্যায় কাজ করে...
কারণ ছেলেরা
বেশি বকবক করাটা পছন্দ করেনা।
অতএব
তা না শুনতে চাওয়াই বেটার।
*
[উপরের কথাগুলো
সব ছেলেদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য না,
সব ছেলেরা তো আর এক না।
কারণ
হাতের পাঁচ আঙুল তো
এক সমান নয়,
কাজেই
এই নিয়ে তর্ক বিতর্ক ঝগড়া
বা খারাপ কমেন্ট
করার কিছু নেই]