পিচ্চি বউয়ের ফাঁদে
<>পিচ্চি বউয়ের ফাঁদে<>
***************
> ভাইয়া আমি কিন্তু
তোমাকেই বিয়ে করবো! (রিতা)
- হাহাহাহা (সাজিন)
> হাসো কেন?
- তুই তো পুচকি।আর আমি
দেখ কত বড়?
> আমিও তো কিছুদিন পর বড় হবো। তখন করবো।
- তোর ভাবি শুনলে আমাকে ক্যালাবে।এখন ঘরে যা।
> আমি তোমার মোবাইল দেখেছি।
কোন মেয়ের নাম্বার তো খুঁজে
পেলাম না।
আমাকে মিথ্যা বলা হচ্ছে?
ভাইয়া আমি কিন্তু
তোমাকে সত্যিই ভালোবাসি।
আর আমিই তোমার বউ হবো।
- তুই যাবি এখান থেকে?
.
এতক্ষণ যাবত
রিতার সাথে কথা হচ্ছিলো
সাজিনের।
সাজিন রিতার মামাতো ভাই।
তারা একটা বাড়িতেই থাকে।
সাজিন ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে
লেখাপড়া করে।
আর পিচ্ছি রিতা,
কেবল ক্লাস ফাইভে।
.
ক্লাস ফাইভে পড়লে কি হবে!
বড় পাকা পাকা কথা বলে এই রিতা।
.
যাহক
সাজিনের রাগের কারনে
ঘর থেকে বেড়িয়ে যায় রিতা।
মনে মনে হাসতে থাকে।
.
পড়ার টেবিলে বসে সাজিনও ভাবে,
একটুকু মেয়ে!
সাহস এতবড়!
সাজিনের ঘর থেকে বের হয়ে
বারান্দায় খেলতে যায় রিতা।
সাজিন টেবিলেই পড়তে বসে।
.
বিভিন্ন সময়
বিভিন্ন অভিযোগ নিয়ে
সাজিনের কাছে হাজির হয় রিতা।
আজকে তো পুতুল ভেঙেছে,
কাল তো অংকটা মাথায় ডুকছে না
ইত্যাদি।
.
সাজিনও রিতার সব প্রবলেম
সলভ করার চেষ্টা করে।
হাজার হোক ফুফাতো বোন বলে কথা।
.
রিতা আর সাজিনের বাবা- মা, দুজনের কাহিনী দেখে মাঝে মাঝে হাসেন।
রিতা আসলেই
সবসময় সাজিনের পিছনে আঁটার মতো লেগে থাকে।
তাইতো প্রায়ই সাজিনেরর
দৌড়ানি খেতে হয়।
তবুও তাকে পাছ ছাড়া করে না পিচ্ছি মেয়েটা।
.
রিতা দেখতে খারাপ নয়,
বেশ সুন্দর দেখতে।
সাজিনও বেশ সুন্দর।
*
যাহক
এভাবে কেটে যায়
একটি বছর।
.
সাজিনের বাবা
সাজিনকে পড়াশুনা করানোর
জন্যে দেশের
বাইরে পাঠান. . .
.
যেদিন সাজিন
চলে যায়,
সেদিন রিতা খুব কেঁদেছিলো।
রিতাকে সান্তনা দেয়ার ভাষা জানা ছিলো না তার।
তাইতো
শেষবারের জন্যও তার সাথে
দেখা করে নি।
.
যাবার প্রাক্কালে,
বাবা মাকে একা করে দেয় সাজিন।
মূহুর্তের মধ্যে
জীবনের প্রান্তর ঘুরে যায়
তাদের সংসারে।
.
> ভাইয়া
তুমি কি আর ফিরে আসবে না?(রিতা)
- কেন আসবো না?
> অনেক মানুষ তো
বিদেশে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যায়।
- আরে পাগলি
আমি তোমাদের ছাড়া আর
কয়দিনই বা থাকতে পারবো!
- হুম,
তুমি তাড়াতাড়ি চলে আসবে।
আর খবরদার ওখানে বিয়ে করবে না।আমাকে দেশে
এসে বিয়ে করবে।
.
রিতার কথায়
সেদিন মুচকি হেসেছিলো সাজিন।
রিতা কোন উত্তর না পেয়ে,
ছাদে চলে গিয়েছিল
গোলাপের গাছটাতে পানি দেয়ার জন্য।
*
আজ ৩টি বছর কেটে গেল।
*
এদিকে ছাদের ওপরটা
গোলাপ ফূলে ভরে গেছে,
পাখিরা গান ধরেছে,
কত দিন কত রাত
পার হয়েছে,
.
এ তিনটা বছর যে
কিভাবে সে একলা কাটিয়েছে সেটা
হয়তো প্রবাসী ব্যক্তিই জানে।
বারবার বাড়ির কথা মনে পড়তো।
বাবা মা ও রিতার কথা।
যদিও মোবাইলে
মাঝে মাঝে কথা হতো।
খুব বাড়ি যেতে ইচ্ছে করছিলো
সাজিনের।
.
অবশেষে সাজিন
মাস খানেকের ছুটি পেয়ে যায়।
দেশে ফিরে আসে।
অনেকদিন পর
সাজিনকে নিয়ে আনন্দে মেতে উঠে বাড়ির সবাই।
আগের মতো আর
দুষ্টুমি করে না রিতা।
.
দূর থেকে সাজিনকে দেখে
শুধু মুচকি মুচকি হাসে।
সাজিনও তার সাথে যোগ দেয়।
পুরনো দুষ্টুমির কথা মনে পড়ে যায়
রিতার।
লজ্জায় সে মাথা তুলতে পারে না।
.
যখন সাজিন বিদেশে চলে যায়,
তখন রিতা ক্লাস সিক্সে পড়তো।
আর এখন নাইনে।
.
দুদিনপর..
- সাজিন একটা কথা বলতে চাইছিলাম।(সাজিনের বাবা)
- বলো বাবা।
- তোর মা আমাকে
তোর বিয়ে সম্পর্কে বলছিলো।
ছোট্ট রিতাকে তার খুব পছন্দ ,
তার খুব ইচ্ছে তোদের বিয়ের দিবেন।
কিন্তু....!
- কি যে বলো বাবা!
রিতা তো আগের মতো নেই।
আগের চেয়ে কত সুন্দর হয়েছে।
ও কি আমাকে বিয়ে করবে!
- মেয়েটা এখনো তোকে ভালোবাসে।
মাঝে মাঝে দেখি মুখ লুকিয়ে কাঁদে।
- যদি মামা-মামি রাজি থাকে
তাহলে আমার আপত্তি নেই।
- তোর মামা-মামি তো রাজি।
- তাহলে আমার কোনো আপত্তি নেই।
*
অতঃপর
পারিবারিকভাবে বিয়েটা হয়ে যায়,
একসময়ের পিচ্ছি রিতার।
বাসর ঘরে বসে
একটু লজ্জাবোধ করছে।
অবশেষে তার মনে ইচ্ছে পূরণ হলো।
.
- রিতা এবার খুশি তো? সাজিন)
> (জানি নাহ)
- ক্যান?
> (চুপ)
- তুই তো আমার
বউ হতে চেয়েছিলি।ভালোবাসতিস, আমাকে।
আজকে তো স্বপ্ন পূরণ হলো।
> আমি কি তোমাকে
একাই ভালোবাসতাম?
তুমি কখনো বাসো নি?
সত্যি বলবা,
হ্যাঁ অথবা না।
- ইয়ে মানে!
বাসতাম।
তবে তোর মতো না।
> বউকে বুঝি
তুই করে বলতে হয়!
- তাহলে কি করে বলবো?
> তুমি করে বলবা।
- যথা আজ্ঞা মহারানী।
আচ্ছা তোমার তো স্বপ্নপূরন হলো,
তবে আমার একটা কথা।
আমি চলে যাবার পর,
কোন দুষ্টুমি নয়,
লেখাপড়া হবে মন দিয়ে।
দুবছরের মধ্যে একেবারে
দেশে চলে আসবো।
বিদেশ আর ভালো লাগে না।
> যথা আজ্ঞা মহারাজ।
- মহারাজ!
হাহাহাহা পিচ্ছি একটা!
> বুইড়া একটা
- What???
> হিহিহি হুম
- তুই সেই বুইড়ার বউ
পেত্নী বুড়ি
> ঐ আবার তুই বলেছ?
- সরি সরি
> ইটস্ ওকে বুইড়া
- তবেরে পিচ্চি মেয়ে
> আউউউ ইস কানটা ছাড়ো
ব্যথা পাচ্ছিতো
- তাহলে বলো আমি কে?
> আমি পিচ্ছি হলে
তুমি বুইড়া
- আবার?
> হিহিহি
ওকে তুমি যুবক
আর আমি যুবতী
- না না তুমি পিচ্ছি ই?
> কেন আমি পিচ্ছি? (রেগে)
- কারণ তুমি
কেবল ক্লাস নাইনে,
তাছাড়া
তোমার কি নতুন দাত উঠছে?
দূধের দাত পড়েছে?
> দাত না পড়লেও
আমার এই দাত খুব শক্ত
- হুম তবে তুলার মতো শক্ত
> বিশ্বাস হয়না?
দেখাচ্ছি মজা
*
অতঃপর
হাতে কামড়ে দিল সাজিনের।
- আ.আ.আ. ইস
উ হু হু হু ছাড়ো
> হিহিহি
- পিচ্চি মেয়ের মত বিহেভ?
তুমি আসলেই একটা
পিচ্চি মেয়ে?
> ঐ আবার কিন্তু
কামড়ে দেব
- এ না** না** না***
> হি হি হি
*
অতঃপর
দুজন দুজনের দিকে চেয়ে আছে,
আর মিটিমিটি হাসছে।
***************
> ভাইয়া আমি কিন্তু
তোমাকেই বিয়ে করবো! (রিতা)
- হাহাহাহা (সাজিন)
> হাসো কেন?
- তুই তো পুচকি।আর আমি
দেখ কত বড়?
> আমিও তো কিছুদিন পর বড় হবো। তখন করবো।
- তোর ভাবি শুনলে আমাকে ক্যালাবে।এখন ঘরে যা।
> আমি তোমার মোবাইল দেখেছি।
কোন মেয়ের নাম্বার তো খুঁজে
পেলাম না।
আমাকে মিথ্যা বলা হচ্ছে?
ভাইয়া আমি কিন্তু
তোমাকে সত্যিই ভালোবাসি।
আর আমিই তোমার বউ হবো।
- তুই যাবি এখান থেকে?
.
এতক্ষণ যাবত
রিতার সাথে কথা হচ্ছিলো
সাজিনের।
সাজিন রিতার মামাতো ভাই।
তারা একটা বাড়িতেই থাকে।
সাজিন ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে
লেখাপড়া করে।
আর পিচ্ছি রিতা,
কেবল ক্লাস ফাইভে।
.
ক্লাস ফাইভে পড়লে কি হবে!
বড় পাকা পাকা কথা বলে এই রিতা।
.
যাহক
সাজিনের রাগের কারনে
ঘর থেকে বেড়িয়ে যায় রিতা।
মনে মনে হাসতে থাকে।
.
পড়ার টেবিলে বসে সাজিনও ভাবে,
একটুকু মেয়ে!
সাহস এতবড়!
সাজিনের ঘর থেকে বের হয়ে
বারান্দায় খেলতে যায় রিতা।
সাজিন টেবিলেই পড়তে বসে।
.
বিভিন্ন সময়
বিভিন্ন অভিযোগ নিয়ে
সাজিনের কাছে হাজির হয় রিতা।
আজকে তো পুতুল ভেঙেছে,
কাল তো অংকটা মাথায় ডুকছে না
ইত্যাদি।
.
সাজিনও রিতার সব প্রবলেম
সলভ করার চেষ্টা করে।
হাজার হোক ফুফাতো বোন বলে কথা।
.
রিতা আর সাজিনের বাবা- মা, দুজনের কাহিনী দেখে মাঝে মাঝে হাসেন।
রিতা আসলেই
সবসময় সাজিনের পিছনে আঁটার মতো লেগে থাকে।
তাইতো প্রায়ই সাজিনেরর
দৌড়ানি খেতে হয়।
তবুও তাকে পাছ ছাড়া করে না পিচ্ছি মেয়েটা।
.
রিতা দেখতে খারাপ নয়,
বেশ সুন্দর দেখতে।
সাজিনও বেশ সুন্দর।
*
যাহক
এভাবে কেটে যায়
একটি বছর।
.
সাজিনের বাবা
সাজিনকে পড়াশুনা করানোর
জন্যে দেশের
বাইরে পাঠান. . .
.
যেদিন সাজিন
চলে যায়,
সেদিন রিতা খুব কেঁদেছিলো।
রিতাকে সান্তনা দেয়ার ভাষা জানা ছিলো না তার।
তাইতো
শেষবারের জন্যও তার সাথে
দেখা করে নি।
.
যাবার প্রাক্কালে,
বাবা মাকে একা করে দেয় সাজিন।
মূহুর্তের মধ্যে
জীবনের প্রান্তর ঘুরে যায়
তাদের সংসারে।
.
> ভাইয়া
তুমি কি আর ফিরে আসবে না?(রিতা)
- কেন আসবো না?
> অনেক মানুষ তো
বিদেশে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যায়।
- আরে পাগলি
আমি তোমাদের ছাড়া আর
কয়দিনই বা থাকতে পারবো!
- হুম,
তুমি তাড়াতাড়ি চলে আসবে।
আর খবরদার ওখানে বিয়ে করবে না।আমাকে দেশে
এসে বিয়ে করবে।
.
রিতার কথায়
সেদিন মুচকি হেসেছিলো সাজিন।
রিতা কোন উত্তর না পেয়ে,
ছাদে চলে গিয়েছিল
গোলাপের গাছটাতে পানি দেয়ার জন্য।
*
আজ ৩টি বছর কেটে গেল।
*
এদিকে ছাদের ওপরটা
গোলাপ ফূলে ভরে গেছে,
পাখিরা গান ধরেছে,
কত দিন কত রাত
পার হয়েছে,
.
এ তিনটা বছর যে
কিভাবে সে একলা কাটিয়েছে সেটা
হয়তো প্রবাসী ব্যক্তিই জানে।
বারবার বাড়ির কথা মনে পড়তো।
বাবা মা ও রিতার কথা।
যদিও মোবাইলে
মাঝে মাঝে কথা হতো।
খুব বাড়ি যেতে ইচ্ছে করছিলো
সাজিনের।
.
অবশেষে সাজিন
মাস খানেকের ছুটি পেয়ে যায়।
দেশে ফিরে আসে।
অনেকদিন পর
সাজিনকে নিয়ে আনন্দে মেতে উঠে বাড়ির সবাই।
আগের মতো আর
দুষ্টুমি করে না রিতা।
.
দূর থেকে সাজিনকে দেখে
শুধু মুচকি মুচকি হাসে।
সাজিনও তার সাথে যোগ দেয়।
পুরনো দুষ্টুমির কথা মনে পড়ে যায়
রিতার।
লজ্জায় সে মাথা তুলতে পারে না।
.
যখন সাজিন বিদেশে চলে যায়,
তখন রিতা ক্লাস সিক্সে পড়তো।
আর এখন নাইনে।
.
দুদিনপর..
- সাজিন একটা কথা বলতে চাইছিলাম।(সাজিনের বাবা)
- বলো বাবা।
- তোর মা আমাকে
তোর বিয়ে সম্পর্কে বলছিলো।
ছোট্ট রিতাকে তার খুব পছন্দ ,
তার খুব ইচ্ছে তোদের বিয়ের দিবেন।
কিন্তু....!
- কি যে বলো বাবা!
রিতা তো আগের মতো নেই।
আগের চেয়ে কত সুন্দর হয়েছে।
ও কি আমাকে বিয়ে করবে!
- মেয়েটা এখনো তোকে ভালোবাসে।
মাঝে মাঝে দেখি মুখ লুকিয়ে কাঁদে।
- যদি মামা-মামি রাজি থাকে
তাহলে আমার আপত্তি নেই।
- তোর মামা-মামি তো রাজি।
- তাহলে আমার কোনো আপত্তি নেই।
*
অতঃপর
পারিবারিকভাবে বিয়েটা হয়ে যায়,
একসময়ের পিচ্ছি রিতার।
বাসর ঘরে বসে
একটু লজ্জাবোধ করছে।
অবশেষে তার মনে ইচ্ছে পূরণ হলো।
.
- রিতা এবার খুশি তো? সাজিন)
> (জানি নাহ)
- ক্যান?
> (চুপ)
- তুই তো আমার
বউ হতে চেয়েছিলি।ভালোবাসতিস, আমাকে।
আজকে তো স্বপ্ন পূরণ হলো।
> আমি কি তোমাকে
একাই ভালোবাসতাম?
তুমি কখনো বাসো নি?
সত্যি বলবা,
হ্যাঁ অথবা না।
- ইয়ে মানে!
বাসতাম।
তবে তোর মতো না।
> বউকে বুঝি
তুই করে বলতে হয়!
- তাহলে কি করে বলবো?
> তুমি করে বলবা।
- যথা আজ্ঞা মহারানী।
আচ্ছা তোমার তো স্বপ্নপূরন হলো,
তবে আমার একটা কথা।
আমি চলে যাবার পর,
কোন দুষ্টুমি নয়,
লেখাপড়া হবে মন দিয়ে।
দুবছরের মধ্যে একেবারে
দেশে চলে আসবো।
বিদেশ আর ভালো লাগে না।
> যথা আজ্ঞা মহারাজ।
- মহারাজ!
হাহাহাহা পিচ্ছি একটা!
> বুইড়া একটা
- What???
> হিহিহি হুম
- তুই সেই বুইড়ার বউ
পেত্নী বুড়ি
> ঐ আবার তুই বলেছ?
- সরি সরি
> ইটস্ ওকে বুইড়া
- তবেরে পিচ্চি মেয়ে
> আউউউ ইস কানটা ছাড়ো
ব্যথা পাচ্ছিতো
- তাহলে বলো আমি কে?
> আমি পিচ্ছি হলে
তুমি বুইড়া
- আবার?
> হিহিহি
ওকে তুমি যুবক
আর আমি যুবতী
- না না তুমি পিচ্ছি ই?
> কেন আমি পিচ্ছি? (রেগে)
- কারণ তুমি
কেবল ক্লাস নাইনে,
তাছাড়া
তোমার কি নতুন দাত উঠছে?
দূধের দাত পড়েছে?
> দাত না পড়লেও
আমার এই দাত খুব শক্ত
- হুম তবে তুলার মতো শক্ত
> বিশ্বাস হয়না?
দেখাচ্ছি মজা
*
অতঃপর
হাতে কামড়ে দিল সাজিনের।
- আ.আ.আ. ইস
উ হু হু হু ছাড়ো
> হিহিহি
- পিচ্চি মেয়ের মত বিহেভ?
তুমি আসলেই একটা
পিচ্চি মেয়ে?
> ঐ আবার কিন্তু
কামড়ে দেব
- এ না** না** না***
> হি হি হি
*
অতঃপর
দুজন দুজনের দিকে চেয়ে আছে,
আর মিটিমিটি হাসছে।