মিয়ানমারের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপের আহ্বান মার্কিন আইনপ্রণেতাদের
রাখাইনের রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর সেনাবাহিনীর দমন অভিযান বন্ধে মিয়ানমার সরকারের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপসহ কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার পক্ষে মত প্রকাশ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকজন আইনপ্রণেতা ও কর্মকর্তা। বৃহস্পতিবার মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটিতে রোহিঙ্গা সঙ্কট নিয়ে শুনানিতে তারা এ মত প্রকাশ করেছেন।
একইসঙ্গে তারা রাখাইনের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে সাংবাদিক ও ত্রাণকর্মীদের পূর্ণ প্রবেশাধিকার দাবি করেছেন। বৃহস্পতিবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম ভয়েস অব আমেরিকা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
কমিটির ডেমোক্রেট দলের শীর্ষ সদস্য ইলিয়ট এঞ্জেল বলেন, গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনায় ওবামা আমলে মিয়ানমারের সেনা ও বাণিজ্যের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের উচিৎ তা ফিরিয়ে আনা।
তিনি বলেন, স্যাটেলাইট থেকে পাওয়া ছবি ও প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণ এটাই ইঙ্গিত দিচ্ছে যে মিয়ানমারের ‘সেনাবাহিনী ও নিরাপত্তা বাহিনী ইচ্ছাকৃতভাবে কৌশলগত নীতি হিসেবে বার্মায় রোহিঙ্গাদের তাদের বাড়িঘর থেকে বের করে দিচ্ছে এবং তাদের গ্রাম জ্বালিয়ে দিচ্ছে।’
পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান এড রয়েস বলেছেন, ‘ঘটনাস্থলে সাংবাদিক ও ইউএসএইডের থাকাটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ তাদের উপস্থিতি সেখানে নৃশংসতা প্রতিহত করবে।’
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া বিষয়ক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা প্যাট্রিক মার্ফি বলেছেন, সহিংসতা বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ও বেসামরিকদের পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছে।
একইসঙ্গে তারা রাখাইনের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে সাংবাদিক ও ত্রাণকর্মীদের পূর্ণ প্রবেশাধিকার দাবি করেছেন। বৃহস্পতিবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম ভয়েস অব আমেরিকা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
কমিটির ডেমোক্রেট দলের শীর্ষ সদস্য ইলিয়ট এঞ্জেল বলেন, গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনায় ওবামা আমলে মিয়ানমারের সেনা ও বাণিজ্যের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের উচিৎ তা ফিরিয়ে আনা।
তিনি বলেন, স্যাটেলাইট থেকে পাওয়া ছবি ও প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণ এটাই ইঙ্গিত দিচ্ছে যে মিয়ানমারের ‘সেনাবাহিনী ও নিরাপত্তা বাহিনী ইচ্ছাকৃতভাবে কৌশলগত নীতি হিসেবে বার্মায় রোহিঙ্গাদের তাদের বাড়িঘর থেকে বের করে দিচ্ছে এবং তাদের গ্রাম জ্বালিয়ে দিচ্ছে।’
পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান এড রয়েস বলেছেন, ‘ঘটনাস্থলে সাংবাদিক ও ইউএসএইডের থাকাটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ তাদের উপস্থিতি সেখানে নৃশংসতা প্রতিহত করবে।’
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া বিষয়ক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা প্যাট্রিক মার্ফি বলেছেন, সহিংসতা বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ও বেসামরিকদের পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছে।